আমাকে প্রায় ইনবক্সে অনেকে মেসেজ করে থাকেন সিলেটের যায়গা গুলার নাম বলার জন্য
কিন্তু সবাইকে তো আর প্রতিদিন বলা যায় না।কিভাবে আসবেন?
ঢাকা থেকে সিলেট এর উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায় গাবতলী এবং সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে৷বাস গুলো সকাল থেকে রাত ১২.৪৫ পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময় পরপর ছেড়ে যায়৷ঢাকার ফকিরাপুল, সায়দাবাদ ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে সিলেটের বাসগুলো ছাড়ে। এ পথে গ্রীন লাইন পরিবহন, সৌদিয়া এস আলম পরিবহন, শ্যামলি পরিবহন ও এনা পরিবহনের এসি বাস চলাচল করে। ভাড়া ৮শ’ থেকে ১ হাজার ১শ’ টাকা। এছাড়া শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ইউনিক সার্ভিস, এনা পরিবহনের পরিবহনের নন এসি বাস সিলেটে যায়। ভাড়া ৪শ’ থেকে সাড়ে ৪শ’ টাকা। এনা পরিবহনের বাসগুলো মহাখালী থেকে ছেড়ে টঙ্গী ঘোড়াশাল হয়ে সিলেট যায়।
ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহের প্রতিদিন সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যায় আন্তঃনগর ট্রেন পারাবত এক্সপ্রেস। সপ্তাহের প্রতিদিন দুপুর ২টায় ছাড়ে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস এবং বুধবার ছাড়া সপ্তাহের প্রতিদিন রাত ০৯টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে উপবন এক্সপ্রেস। শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন বিকাল ৪টায় ছাড়ে কালনী এক্সপ্রেস। ভাড়া দেড়শ থেকে ১ হাজার ১৮ টাকা। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে সোমবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে যায় পাহাড়িকা এক্সপ্রেস এবং শনিবার ছাড়া প্রতিদিন রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে উদয়ন এক্সপ্রেস। ভাড়া ১৪৫ থেকে ১ হাজার ১৯১ টাকা।ট্রেন এর টিকেট এর দাম: এসি বার্থ ৬৯৮ টাকা, এসি সিট ৪৬০ টাকা, ফার্স্ট ক্লাস বার্থ ৪২৫ টাকা, ফার্স্ট ক্লাস সিট ২৭০ টাকা. স্নিগ্ধা ৪৬০ টাকা, শোভন চেয়ার ১৮০ টাকা, শোভন ১৫০ টাকা, সুলভ ৯৫ টাকা।ট্রেনে গেলে রাত ৯.৫০ এর উপবন এক্সপ্রেসে জাওয়াটাই সব থেকে ভালো কারন আপনার যেতে যেতে সকাল হয়ে যাবে আর আপনি যদি রাতে ট্রেনে ঘুমিয়ে নিন তাহলে সকালে ট্রেন থেকে নেমেই আপনার ভ্রমন শুরু করতে পারেন আর সময় লাগবে ৭-৮ ঘন্টা।
১। হজরত শাহ্জালাল রঃ এর মাজারঃ সিলেট শহরের মধ্যে অবস্তিত বাংলাদেশের অন্যতম আউলিয়া হজরত শাহ্জালাল রঃ মাজার শরীফ।
সিলেট সিটি কপোরেশন এর আম্বর খানা থেকে বিমানবন্দর রোডে যে কোন ধরণের যানবাহন দ্বারা উল্লেখিত চা বাগানটিতে যাওয়া যায়।
চারপাশে সবুজের সমারোহ। নীল আকাশের নিচে যেন সবুজ গালিচা পেতে আছে সজীব প্রকৃতি। উঁচু-নিচু টিলা এবং টিলাঘেরা সমতলে সবুজের চাষাবাদ। শুধু সবুজ আর সবুজ। মাঝে মাঝে টিলা বেষ্টিত ছোট ছোট জনপদ। পাহাড়ের কিনার ঘেষে ছুটে গেছে আকাবাঁকা মেঠোপথ। কোন যান্ত্রিক দূষণ নেই। কোথাও আবার ধাবমান পথে ছুটে চলছে রূপালী ঝর্ণাধারা। প্রকৃতির সকল সৌন্দর্যের সম্মিলন যেন এখানে। এমন অন্তহীন সৌন্দর্যে একাকার হয়ে আছে সিলেটের চা বাগান। সিলেটের চা বাগানের খ্যাতি রয়েছে সারা বিশ্বজুড়ে। দেশের মোট চায়ের ৯০ শতাংশই উৎপন্ন হয় সিলেটে। এজন্য সিলেটকে দুটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশও বলা হয়। বিভিন্ন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ হলেও প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে অন্য এক ভালোলাগার ধারক হয়ে আছে সিলেটের চা বাগান। তাই ছুটির অবসরে কিংবা বৈকালিক বিনোদনের তৃষ্ণা মেটাতে তারা ছুটে যান চা বাগানের সবুজ অরণ্যে। সারাটা বিকাল চলে সবুজের ভেতর লুকোচুরি, হৈ হুল্লোড় আর আনন্দে অবগাহন। বাংলাদেশের মোট ১৬৩টি চা বাগানের মধ্যে ১৩৫টি রয়েছে বৃহত্তর সিলেটে। আর বৃহত্তর সিলেটের মধ্যে সিলেট জেলার জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও সিলেট সদর উপজেলায় রয়েছে বেশ কয়েকটি চা বাগান। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য চা বাগান হলো- মালনীছড়া চা বাগান, লাক্কাতুরা চা বাগান, তারাপুর চা বাগান, দলদলি চা বাগান, খাদিম চা বাগান, বড়জান চা বাগান, গুল্নি চা বাগান, আলী বাহার চা বাগান, হাবিব নগর চা বাগান, আহমদ টি এস্টেট, খান চা বাগান, লালাখাল টি এস্টেট, শ্রীপুর চা বাগান, মুলাগুল চা বাগান ইত্যাদি। উপমহাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন চা বাগান : সিলেট সদর উপজেলায় রয়েছে বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের বৃহত্তম এবং সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত চা বাগান। যার নাম ‘মালনীছড়া চা বাগান।’ ইংরেজ সাহেব হার্ডসনের হাত ধরে ১৮৪৯ সালে ১৫০০ একর জায়গা জুড়ে প্রতিষ্ঠিত হয় উপমহাদেশের প্রথম চা বাগান মালনীছড়া। বাগানটি বর্তমানে পরিচলিত হচ্ছে বেসরকারি তত্ত্বাবধানে। ভ্রমনবিলাসী মানুষের কাছে আনন্দ ভ্রমন কিংবা উচ্ছ্বল সময় কাটানোর প্রথম পছন্দের স্থান হলো মালনীছড়া চা বাগান। সিলেট শহরের একেবারেই অদূরে হওয়ায় চা বাগান দেখতে পর্যটকরা প্রথমেই ছুটে যান মালনীছড়ায়। মালনীছড়া চা বাগানের প্রবেশদ্বার বেশ কয়েকটি। আপনি চাইলে যে কোন একটি পথ দিয়েই চা বাগান দর্শনের কাজ শুরু করতে পারেন। তবে ঝামেলা এড়াতে বাগানে প্রবেশের আগে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেয়াই বাঞ্চনীয়। তারপর ঘুরে দেখেন বাগানের এপাশ থেকে ওপাশ। দেখে আসতে পারেন বাগানের বাংলো। মালনীছড়ার পাশেই রয়েছে আলী বাহার চা বাগান। ঘুরে আসতে পারেন ওখান থেকেও। লাক্কাতুরা চা বাগান : মালনীছড়া আর লাক্কাতুরা চা বাগান পাওয়া যাবে একই যাত্রা পথে। ব্যবধান শুধু রাস্তার এপাশ ওপাশ। শ্রেষ্টত্বের দিক থেকে লাক্কাতুরা চা বাগানটি কখনো কখনো মালনীছড়া চা বাগানকে ছাড়িয়ে গেছে। নগরীর চৌকিদেখি আবাসিক এলাকা পেরুনোর পর গলফ ক্লাবের রাস্তা দিয়ে ভেতরে ঢুকলেই একবারেই চলে যাবেন বাগানের মধ্যিখানে। বাগানের এপাশ ওপাশ ঘুরে গল্ফ ক্লাবের সুন্দরম টিলার উপরও হতে পারে আপনার আনন্দ আয়োজন। গল্ফ ক্লাব মাঠ পেরিয়ে আরো একটু সামনে এগুলেই পেয়ে যাবেন সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম। চারপাশে চা বাগান আর মাঝখানে স্টেডিয়াম, সত্যিই অসাধারণ! এমন সবুজ প্রকৃতির ভেতর স্টেডিয়াম পৃথিবীতে সম্ভবত একটাই। আরো বছর খানেক পর এখানেই বসবে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের জমকালো আসর। তারাপুর চা বাগান : তারাপুর চা বাগানও সিলেট শহরের একেবারেই অদূরে। নগরীর আম্বরখানা থেকে মদিনা মার্কেট যাওয়ার পথে পাঠানটুলা এলাকায় প্রকৃতির ছায়াঘেরা পরিবেশে তারাপুর চা বাগান। একবারেই লাগোয়াভাবে জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় মদন মোহন কলেজের ব্যবসায় শাখার ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় তারাপুর চা বাগান পর্যটকদের মাঝে আলাদাভাবে পরিচিতি পেয়েছে। প্রায় সবসময়ই পর্যটকদের পদচারনায় মূখর থাকে এ বাগানটি। দলদলি চা বাগান : নগরীর শাহী ঈদগাহ এলাকা থেকে এমসি কলেজের দিকে একটু অগ্রসর হলেই হাতের বাম পাশে উপজেলা খেলার মাঠ। এর পাশ দিয়েই ভেতরে যাওয়া রাস্তায় সামান্য গেলেই পেয়ে যাচ্ছেন দলদলি চা বাগান। মূল বাগানে যেতে হলে পার হতে হবে বেশ কিছু লোকালয়। লোকালয় থেকে ভেতরে যেতে হয় বিশাল বিশাল টিলা বেষ্টিত মেঠো পথ ধরে। তারপর মূল চা বাগান। ভেতরে যাওয়ার রাস্তাটি গাড়ীর জন্য বেশ সুবিধাজনক নয়, সে জন্য মোটর বাইক কিংবা নিজে পা হতে পারে আপনার সুবিধাজনক বাহন। একের ভেতর তিন : শহরতলীর শাহপরাণ মাজার গেট থেকে তামাবিল রোডে সামান্য গেলেই হাতের বাম পাশ দিয়ে ভেতরে গেছে খাদিম জাতীয় উদ্যানের রাস্তা। প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার পথ মাড়িয়ে ভেতরে উদ্যান (খাদিম রেইন ফরেস্ট)। কিন্তু চা বাগানের জন্য এতোদূর যাওয়ার প্রয়োজন নেই। তামাবিল রোড থেকে একটু ভেতরে গেলেই একে একে পাওয়া যাবে বড়জান চা বাগান, গুলনি চা বাগান এবং খাদিম চা বাগান। বাগানের লাগোয়া পথে যেতে যেতে দেখা সবুজ দৃশ্যপট, শিল্পিত লোকালয় পর্যটকদের নজর কাড়ে সহজেই। রাস্তার পাশেই চা প্রক্রিয়াজাতকরণ ফ্যাক্টরি হওয়ায় নাকে লাগে সতেজ চায়ের মধুমাখা ঘ্রাণ। এছাড়া হাবিব নগর চা বাগান, আহমদ টি এস্টেট এবং খান চা বাগানের অবস্থান সিলেট-তামাবিল সড়কের হরিপুর এলাকায়। লালাখাল টি এস্টেট : সিলেট-তামাবিল সড়কের সারিঘাট এলাকায় গিয়ে নৌকা করে যেতে হয় লালাখাল টি স্টেট। ঘন্টা খানেকের পথ। চা বাগানের সকল সৌন্দর্য ছাড়িয়ে গেছে সবুজ জলের আস্তরনে ছেয়ে যাওয়া নদীপথ। আসলেই অসাধারণ…! দু’পাশের সবুজ প্রকৃতির ছায়া যেন আছড়ে পড়েছে স্রোতস্বীনির বুকে। শ্রীপুর চা বাগান : জাফলং…! সবুজের সাথে সবুজের কি অপরূপ মেলবন্ধন! পর্যটন স্পট জাফলংয়ের কথা কে না জানে? প্রকৃতিপ্রেমীদের পদচারনায় প্রতিনিয়ত মূখর থাকে পর্যটন স্পট জাফলং। জাফলংয়ের সৌন্দর্যের মাঝে অন্য এক ভালোলাগার আবেশ সৃষ্টি করেছে শ্রীপুর চা বাগান। আপনার আগামীর জন্য এখানেও ফ্রেমবন্দি করে রাখতে পারেন কিছুটা সময়। সিলেট, যেন সবুজ প্রকৃতির অভয়াশ্রম! আর সবসময় প্রকৃতির কাছাকাছি থাকা মানুষের জন্য সেরা সময় এখনই। যখন প্রকৃতির সব বিচিত্র সৌন্দর্য মিশে আছে চা গাছের সবুজ পাতায়। তো এই অপরূপ চায়ের দেশে আপনাকে স্বাগতম…।
প্রকৃতির লীলাভূমি জাফলং সিলেট বিভাগের অন্যতম আকর্ষণীয় স্হান। সিলেট শহর থেকে এটি ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্হিত ও সিলেট শহর থেকে দেড়ঘন্টা সময় নিবে এখানে পৌঁছাতে। নিজেরা মাইক্রো বাস বা কার/ট্যাক্সী রিজার্ভ করে যেতে পারলে ভাল। সিলেট থেকে সাধারণ বাসেও যাওয়া যায। যে বাহনেই যান, জাফলং যেতে হলে সিলেট থেকে আপনাকে সকাল সকাল যাত্রা করতে হবে যাতে ভ্রমণ শেষে সন্ধ্যার আগে সিলেট ফিরতে পারেন।
জাফলং-এর দর্শনীয় দিক হচ্ছে চা বাগান ও পাহাড় থেকে পাথর আহরণ। মারি নদী ও খাশিয়া পাহাড়ের পাদদেশে জাফলং অবস্হিত। মারি নদীর উৎপত্তি হিমালয় থেকে। এর স্রোতে লক্ষ লক্ষ টন পাথর চলে আসে। মারি নদীতে ভ্রমণের মাধ্যমে পাথর সংগ্রহের দৃশ্য আপনাকে সত্যিই আনন্দ দিবে। এই নদী পিয়াইন নদী নামেও পরিচিত।
জাফলং হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য সমৃদ্ধ সম্পূর্ণ পাহাড়ী এলাকা যা সবুজ পাহাড়ের অরণ্যে ঘেরা। এখানে প্রচুর বনজ প্রাণীর বসবাস। বনের কাছাকাছি আসলে আপনাকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আপনি জাফলং- এ আসলে খাসিয়া উপজাতিদের জীবন ও জীবিকা চোখে পড়বে।
নিজেদের রিজার্ভ করা গাড়ী হলে জাফলং যাবার পথে আপনি আরও অোনক কিছু দেখতে ও উপভোগ করতে পারবেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল জৈন্তাপুর রাজবাড়ি, শ্রীপুর এবং তামাবিল স্হলবন্দর।মাগুরছড়াও পথেই পড়বে।
যদি আপনি জাফলং-এ ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তাহলে জাফলং-এ সারাদিন বেড়িয়ে সন্ধ্যায় সিলেট শহরে ফিরে ডাওয়ার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। সাধারণত: শীতকালে জাফলং ভ্রমণের উপযুক্ত সময় তবে পাহাড়ী ঝর্ণা উপভোগ করতে চাঁদনী রাতে আসা উচিত। জৈন্তাপুর রাজবাড়ি জাফলং হতে ৫ কিলোমিটার দূরে, এখানে একটি সুন্দর চা বাগান আছে। সিলেট শহরের দক্ষিণ পশ্চিমে ৩৫ কিলোমিটার দূরে এটি অবস্হিত। শ্রীপুর ভ্রমণের পর জৈন্তাপুরের জৈন্তা রাজপ্রাসাদ পরিদর্শন করতে ভুলবেন না। ১৮ শতকে জৈন্তা রাজার রাজধানী ছিল এ জৈন্তাপুর। জৈন্তা রাজাবাড়ি হচ্ছে জৈন্তা রাজার রাজপ্রাসাদ। এটি জৈন্তাপুর বাজারের কাছে। এ রাজপ্রাসাদটি বর্তমানে ধ্বংসের পথে তবুও অনেক পর্যটক জৈন্তা রাজার অস্তিত্বতের নিদর্শন দেখতে আসে।
জাফলং-এর দর্শনীয় দিক হচ্ছে চা বাগান ও পাহাড় থেকে পাথর আহরণ। মারি নদী ও খাশিয়া পাহাড়ের পাদদেশে জাফলং অবস্হিত। মারি নদীর উৎপত্তি হিমালয় থেকে। এর স্রোতে লক্ষ লক্ষ টন পাথর চলে আসে। মারি নদীতে ভ্রমণের মাধ্যমে পাথর সংগ্রহের দৃশ্য আপনাকে সত্যিই আনন্দ দিবে। এই নদী পিয়াইন নদী নামেও পরিচিত।
জাফলং হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য সমৃদ্ধ সম্পূর্ণ পাহাড়ী এলাকা যা সবুজ পাহাড়ের অরণ্যে ঘেরা। এখানে প্রচুর বনজ প্রাণীর বসবাস। বনের কাছাকাছি আসলে আপনাকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আপনি জাফলং- এ আসলে খাসিয়া উপজাতিদের জীবন ও জীবিকা চোখে পড়বে।
নিজেদের রিজার্ভ করা গাড়ী হলে জাফলং যাবার পথে আপনি আরও অোনক কিছু দেখতে ও উপভোগ করতে পারবেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল জৈন্তাপুর রাজবাড়ি, শ্রীপুর এবং তামাবিল স্হলবন্দর।মাগুরছড়াও পথেই পড়বে।
যদি আপনি জাফলং-এ ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তাহলে জাফলং-এ সারাদিন বেড়িয়ে সন্ধ্যায় সিলেট শহরে ফিরে ডাওয়ার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। সাধারণত: শীতকালে জাফলং ভ্রমণের উপযুক্ত সময় তবে পাহাড়ী ঝর্ণা উপভোগ করতে চাঁদনী রাতে আসা উচিত। জৈন্তাপুর রাজবাড়ি জাফলং হতে ৫ কিলোমিটার দূরে, এখানে একটি সুন্দর চা বাগান আছে। সিলেট শহরের দক্ষিণ পশ্চিমে ৩৫ কিলোমিটার দূরে এটি অবস্হিত। শ্রীপুর ভ্রমণের পর জৈন্তাপুরের জৈন্তা রাজপ্রাসাদ পরিদর্শন করতে ভুলবেন না। ১৮ শতকে জৈন্তা রাজার রাজধানী ছিল এ জৈন্তাপুর। জৈন্তা রাজাবাড়ি হচ্ছে জৈন্তা রাজার রাজপ্রাসাদ। এটি জৈন্তাপুর বাজারের কাছে। এ রাজপ্রাসাদটি বর্তমানে ধ্বংসের পথে তবুও অনেক পর্যটক জৈন্তা রাজার অস্তিত্বতের নিদর্শন দেখতে আসে।
জীববৈচিত্র্য
জাফলং অঞ্চলের উদ্ভিদ প্রজাতির মধ্যে খাটো জাতের মধ্যে পাম গাছ দেখা যায়। জাফলং-এ নারিকেল আর সুপারি গাছে বাস করে প্রচুর বাদুড়। এছাড়া জাফলং বাজার কিংবা জাফলং জমিদার বাড়িতে আবাস করেছে বাদুড়। যদিও খাদ্যসংকট, আর মানুষের উৎপাতে, কিংবা অবাধ বৃক্ষনিধনে অনেক বাদুড় জাফলং ছেড়ে চলে যাচ্ছে জৈয়ন্তিয়া আর গোয়াইনঘাটের বেঁচে থাকা বনাঞ্চলে, কিংবা প্রতিবেশী দেশ ভারতে।
যদি আপনি জাফলং-এ ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তাহলে জাফলং-এ সারাদিন বেড়িয়ে সন্ধ্যায় সিলেট শহরে ফিরে ডাওয়ার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। সাধারণত: শীতকালে জাফলং ভ্রমণের উপযুক্ত সময় তবে পাহাড়ী ঝর্ণা উপভোগ করতে চাঁদনী রাতে আসা উচিত। জৈন্তাপুর রাজবাড়ি জাফলং হতে ৫ কিলোমিটার দূরে, এখানে একটি সুন্দর চা বাগান আছে। সিলেট শহরের দক্ষিণ পশ্চিমে ৩৫ কিলোমিটার দূরে এটি অবস্হিত। শ্রীপুর ভ্রমণের পর জৈন্তাপুরের জৈন্তা রাজপ্রাসাদ পরিদর্শন করতে ভুলবেন না। ১৮ শতকে জৈন্তা রাজার রাজধানী ছিল এ জৈন্তাপুর। জৈন্তা রাজাবাড়ি হচ্ছে জৈন্তা রাজার রাজপ্রাসাদ। এটি জৈন্তাপুর বাজারের কাছে। এ রাজপ্রাসাদটি বর্তমানে ধ্বংসের পথে তবুও অনেক পর্যটক জৈন্তা রাজার অস্তিত্বতের নিদর্শন দেখতে আসে।
জাফলং অঞ্চলের উদ্ভিদ প্রজাতির মধ্যে খাটো জাতের মধ্যে পাম গাছ দেখা যায়। জাফলং-এ নারিকেল আর সুপারি গাছে বাস করে প্রচুর বাদুড়। এছাড়া জাফলং বাজার কিংবা জাফলং জমিদার বাড়িতে আবাস করেছে বাদুড়। যদিও খাদ্যসংকট, আর মানুষের উৎপাতে, কিংবা অবাধ বৃক্ষনিধনে অনেক বাদুড় জাফলং ছেড়ে চলে যাচ্ছে জৈয়ন্তিয়া আর গোয়াইনঘাটের বেঁচে থাকা বনাঞ্চলে, কিংবা প্রতিবেশী দেশ ভারতে।
যদি আপনি জাফলং-এ ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তাহলে জাফলং-এ সারাদিন বেড়িয়ে সন্ধ্যায় সিলেট শহরে ফিরে ডাওয়ার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। সাধারণত: শীতকালে জাফলং ভ্রমণের উপযুক্ত সময় তবে পাহাড়ী ঝর্ণা উপভোগ করতে চাঁদনী রাতে আসা উচিত। জৈন্তাপুর রাজবাড়ি জাফলং হতে ৫ কিলোমিটার দূরে, এখানে একটি সুন্দর চা বাগান আছে। সিলেট শহরের দক্ষিণ পশ্চিমে ৩৫ কিলোমিটার দূরে এটি অবস্হিত। শ্রীপুর ভ্রমণের পর জৈন্তাপুরের জৈন্তা রাজপ্রাসাদ পরিদর্শন করতে ভুলবেন না। ১৮ শতকে জৈন্তা রাজার রাজধানী ছিল এ জৈন্তাপুর। জৈন্তা রাজাবাড়ি হচ্ছে জৈন্তা রাজার রাজপ্রাসাদ। এটি জৈন্তাপুর বাজারের কাছে। এ রাজপ্রাসাদটি বর্তমানে ধ্বংসের পথে তবুও অনেক পর্যটক জৈন্তা রাজার অস্তিত্বতের নিদর্শন দেখতে আসে।
থাকা খাওয়া :
জেলা পরিষদের বাংলো ছাড়া জাফলংয়ে থাকার তেমন ভালো ব্যবস্থা নেই। এক্ষেত্রে পর্যটককে থাকতে হবে সিলেট শহরে। আর জাফলং যাওয়ার সময় খাবার সঙ্গে করে নিয়ে গেলেই ভালো হয়। কেননা খাসিয়া আদিবাসী গ্রাম সংগ্রামপুঞ্জিতে একমাত্র ক্যাফে সংগ্রাম ছাড়া জাফলংয়ে নেই কোনো ভালোমানের খাবার রেস্টুরেন্ট। জাফলংয়ের জেলা পরিষদে থাকতে চাইলে সিলেট আসার আগে ফোনে রিসোর্টটি বুকিং নিতে হবে। তবে সিলেটে শহরে থাকার সুব্যবস্থা রয়েছে। সকল মানের হোটেলই রয়েছে এখানে।
জেলা পরিষদের বাংলো ছাড়া জাফলংয়ে থাকার তেমন ভালো ব্যবস্থা নেই। এক্ষেত্রে পর্যটককে থাকতে হবে সিলেট শহরে। আর জাফলং যাওয়ার সময় খাবার সঙ্গে করে নিয়ে গেলেই ভালো হয়। কেননা খাসিয়া আদিবাসী গ্রাম সংগ্রামপুঞ্জিতে একমাত্র ক্যাফে সংগ্রাম ছাড়া জাফলংয়ে নেই কোনো ভালোমানের খাবার রেস্টুরেন্ট। জাফলংয়ের জেলা পরিষদে থাকতে চাইলে সিলেট আসার আগে ফোনে রিসোর্টটি বুকিং নিতে হবে। তবে সিলেটে শহরে থাকার সুব্যবস্থা রয়েছে। সকল মানের হোটেলই রয়েছে এখানে।
জায়গাটার নাম বিছানাকান্দি। সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় বিস্নাকান্দি। অনেকদিন থেকেই যাব যাব করছিলাম। হাসান মোর্শেদ ভাইয়ের ব্লগ পড়েই মনে হয়েছিল জায়গাটায় যেতে হবে। বিছিয়ে রাখা সুন্দর জায়গা! এবারের ঘোর বর্ষায় বিছাকান্দির উদ্দেশে রওনা দিলাম আমরা চারজন। আমি, জুবের, শিরিন আর অর্পিতা।
আর সিলেট যাব কিন্তু বন্ধু লিঙ্কন এর বাংলো বাড়ী 'শান্তিবাড়ি' যাব না! এটা কি হয়? সিলেটগামী কালনি এক্সপ্রেস করল ২ ঘন্টা লেট। শ্রীমঙ্গল পৌছাতে পৌছাতে রাত ১২.৩০। স্টেশন থেকে লিঙ্কন এর গাড়িতে করে সোজা চলে গেলাম 'শান্তিবাড়ী'। জায়গাটাকে একদম নিজের বাড়ীর মত লাগে।
লিঙ্কনের মায়াবি আতিথেয়তা, মজার মজার খাবার আর ভ্রমণ জনিত ক্লান্তির কারণে রাতের খাবারের পরই চোখে চলে আসল রুপকথার রাজ্যের ঘুম। ভোরে রওনা দিলাম সিলেটের উদ্দেশে। সিলেট বাস স্টপেজে নেমেই সিএনজি চালিত অটোরিস্কা নিলাম বিছাকান্দির উদ্দেশে।
সিলেট থেকে গোয়াইন ঘাট- হাদার বাজার হয়ে যেতে হয় বিছানাকান্দি। গোয়াইনঘাট পর্যন্ত আসলাম হাওর অঞ্চলের চোখ জুড়ানো দৃশ্য দেখতে দেখতে। গোয়াইনঘাট এর পর থেকে শুরু হয় প্রচণ্ড রকমের খারাপ রাস্তা। কোথাও উচু-কোথাও নীচু। কিন্তু রাস্তা বাঁক নিতেই দৃশ্যপট পাল্টায়।
দূর থেকে দেখা যায় মেঘে ঢাকা মেঘালয় পাহাড়। পাহাড়ের মধ্যে দূর থেকে দেখা যায় মায়াবতী ঝর্না। দেখে মনে হয় ভ্যানগগ বা রেমব্রান্ট এর আকা কোন শিল্পকর্ম।
আকাঁবাকা পথ যেন আর শেষ হয় না। কানে বাজে রবার্ট ফ্রস্টের "But I have promises to keep, And miles to go before I sleep" ।
রবার্ট ফ্রস্ট ঠিক কার কাছে প্রমিজ করেছিল জানি না। তবে আমি সময় পেলেই প্রকৃতির কাছাকাছি যাই। কারণ প্রকৃতিতে নিঃশ্বাস আছে, আছে পরিত্রাণ! একটু পরে পৌছে গেলাম হাদার পাড় বাজার। বাজার থেকে নৌকা নিয়ে চলে গেলাম বিছানাকান্দি। নৌকায় প্রায় ৩৫ মিনিটের পথ। যেতে যেতে দেখতে পেলাম মেঘালয় এর পাহাড়্গুলো। মেঘ আসছে ভেসে ভেসে।
চেরাপুঞ্জির মেঘ। এই মেঘ গুলোই বোধহয় 'পরদেশি মেঘ'। ঝুলন্ত সেতুটা পাড় হলেই চলে যাওয়া যায় মেঘালয়। তারপরেই 'শেষের কবিতার' শিলং। কষ্টকর যাত্রার ক্লান্তি নিমিষেই চলে গেল পাহাড়ের হাতছানিতে। মেঘে ঢাকা পাহাড় যেন ডাকছে।
আর এ ডাক কি এড়ানো সম্ভব? পাহাড়ের বুকের মধ্যে ঝর্ণাগুলো থেকে অবিরাম জল পড়ছে। এই ঝর্ণাগুলো যেন নিদারুন উদাসীন ও নির্বিকার। একটা জায়গা যে এরকম নির্বিকার অস্তিত্ব নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে তা কখনো ভাবিনি।
সভ্যতার বিবর্তন, বিজ্ঞানের জয়যাত্রা, মানুষের দ্রুত পরিবর্তন কোন কিছুই তাকে স্পর্শ করে না। এই প্রকৃতির কাছাকাছি এসে নিজেকে বড় ক্ষুদ্র ও অপান্তেয় মনে হয়। এই শেষ সীমান্তেও কিছু গল্প আছে। শেষ পীলার অতিক্রম করে ভারতীয় সীমান্তে ঢুকে পড়া কিছু দরিদ্র মানুষ আর তাদের জীবনের গল্প, অভিযোগের গল্প! সে গল্প না হয় তোলা থাকুক আরেকদিনের জন্য! চোখের ভেতরে জমে থাকা সবটুকু ক্লান্তি নিয়ে পরিত্রাণ খুঁজতে খুঁজতে হাতড়ে বেড়াই কোথাও যদি দুদণ্ড শান্তির দেখা মেলে!! বিছানাকান্দি----আমায় শান্তি দিয়েছ তুমি!
যেভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে সিলেট। ট্রেন অথবা বাসে। সিলেট থেকে নগরীর অম্বরখান পয়েন্ট। সেখানে সিএনজি পাওয়া যায়। সিএনজি করে গোয়াইনঘাট হয়ে হাদার বাজার। আমাদের থেকে ১৫০০ টাকা নিয়েছিল (রিজার্ভ)। রাস্তা খুবই খারাপ।
হাদার বাজার থেকে নৌকায় বিছানাকান্দি। নৌকা পথে দূরত্ব্ব কম কিন্তু ভাড়া বেশি। আমাদের থেকে ১১০০ টাকা নিয়েছিল (রিজার্ভ)। নৌকাটা অবশ্য বড় ছিল। ছোট নৌকাও পাবেন। বিছাকান্দি ভ্রমণের উপযুক্ত সময় বর্ষাকাল। সঙ্গে ছাতা, রেইনকোট নিতে ভুলবেন না।
বিছানাকান্দিতে খুব ভাল হোটেল নেই। তাই সিলেটে থাকাই ভাল। সিলেট থেকে সকাল সকাল রওয়ানা দিলে দিনে দিনে ফেরত আসা যাবে। হ্যাপি ট্রাভেলিং।
মাধবকুন্ড ভ্রমন
অসাধারন একটা টুর করে আসলাম সিলেট থেকে। আজ সেই টুরের কথাই বলবো। তার আগে বলে নেই, যদি আপনার বাজেট ৪,০০০ টাকা হয়ে থাকে আর আপনারা যদি দলে ৪ জন হয়ে থাকেন আর যদি তিন দিনের টুরে সিলেট যেতে চান তাহলে এই পোষ্ট আপনাদের অনেক কাজে লাগবে।
আমাদের টুরের প্লান টা হটাৎ করেই। কোন রকম পিপারেশন ছাড়াই আমরা টুর করে আসলাম। ১৩ তারিখ রাত ১১:১৫ এ আমরা সিলেটের উদ্দেশ্যে যাএা শুরু করলাম। পৌছালাম ভোর ৪টায়, যদি ট্রেনে ফিরতে চান আর ডিটারমাইন্ড থাকেন যে তিন দিনই থাকবেন তাহলে সিলেট পৌছেই রিটার্ন টিকেট টা করে ফেলবেন, তাহলে বাকি টুরটা টেনশন ছাড়াই করতে পারবেন। অবশ্য বাসের টিকেট যে কোন সময়ই কাটতে পারবেন।
আমাদের টুরের প্লান টা হটাৎ করেই। কোন রকম পিপারেশন ছাড়াই আমরা টুর করে আসলাম। ১৩ তারিখ রাত ১১:১৫ এ আমরা সিলেটের উদ্দেশ্যে যাএা শুরু করলাম। পৌছালাম ভোর ৪টায়, যদি ট্রেনে ফিরতে চান আর ডিটারমাইন্ড থাকেন যে তিন দিনই থাকবেন তাহলে সিলেট পৌছেই রিটার্ন টিকেট টা করে ফেলবেন, তাহলে বাকি টুরটা টেনশন ছাড়াই করতে পারবেন। অবশ্য বাসের টিকেট যে কোন সময়ই কাটতে পারবেন।
মালনীছড়া চা বাগান
চা একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। সকালে এক কাপ গরম চা না পেলে বাঙালী সমাজের যেন একদম চলে না। বাংলাদেশের যে কয়টি অঞ্চলে চা বাগান পরিলক্ষিত হয় তার মধ্যে সিলেট অন্যতম। সিলেটের চায়ের রঙ, স্বাদ এবং সুবাস অতুলনীয়। উপমহাদেশের প্রথম চা বাগান সিলেট শহরে অবস্থিত। নাম মালনীছড়া। ১৮৪৯ সালে এই চা বাগান প্রতিষ্ঠিত। বর্তমানে বেসরকারী তত্ত্ত্বাবধানে চা বাগান পরিচালিত হয়ে আসছে। ১৫০০ একর জায়গার উপর এই চা বাগান অবস্থিত।চা বাগানের পাশাপাশি বর্তমানে এখানে কমলা ও রাবারের চাষ করা হয়।
মালনীছড়া চা বাগান ছাড়াও সিলেটে লাক্ষাতুড়া চা বাগান, আলী বাহার চা বাগান, খাদিম, আহমদ টি স্টেট, লালাখাল টি স্টেট উল্লেখযোগ্য।
অবস্থান: মালনীছড়া এবং লাক্ষাতুড়া চা বাগান দুইটিই সিলেট শহরের উপকন্ঠে অবস্থিত। শহরের কেন্দ্রস্থল জিন্দাবাজার পয়েন্ট হতে গাড়ীতে মাত্র ১৫ মিনিটের পথ।
কি কি দেখবেন: পাহাড়ের গায়ে চা বাগানের দৃশ্য, ছায়া বৃক্ষ, চা শ্রমিকদের আবাসস্থল, কমলার বাগান, রাবার বাগান, চা তৈরীর প্রক্রিয়া।
কোথায় অবস্থান করবেন: সাধারনত চা বাগানে থাকার তেমন কোন সুব্যবস্থা নাই। আপনাকে সিলেট শহরেই থাকতে হবে।
কিভাবে যাওয়া যায়:












সিলেট ভ্রমন ~ Tourist Spots Of Bangladesh >>>>> Download Now
ReplyDelete>>>>> Download Full
সিলেট ভ্রমন ~ Tourist Spots Of Bangladesh >>>>> Download LINK
>>>>> Download Now
সিলেট ভ্রমন ~ Tourist Spots Of Bangladesh >>>>> Download Full
>>>>> Download LINK